Welcome To Our College

Md Tajbul Islam

Principal
Statistics

পদ্মা নদীর অববাহিকায় হযরত শাহ মখদুম রুপোশ (রঃ) এর পূণ্যভূমি পরিচ্ছন্ন ও শান্তির শহর, সবুজ নগরী ও শিক্ষা নগরী রাজশাহী বিভাগীয় শহরের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত নারী শিক্ষা বিস্তারে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে যে বিদ্যাপীঠ সেটি হচ্ছে বেসরকারী উদ্দ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হাজী জমির উদ্দীন শাফিনা মহিলা ডিগ্রী কলেজ, রাজশাহী। নারীরা শিক্ষা- দীক্ষায় পিছিয়ে থাকতে পারে না। শিক্ষা মানুষের মনকে আলোকিত করে এবং ন্যায়- অন্যায় বোধকে জাগ্রত করে। পরিবর্তনশীল বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে প্রণীত যুগোপযোগী শিক্ষা ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের সৃষ্টিশীলতায় যথাযথ বিকাশ ঘটায়। পাঠ পরিকল্পনা ও একাডেমিক ক্যালেন্ডার শিক্ষার্থীদের জন্য অপরিহার্য। কারণ, প্রতিষ্ঠানের সার্বিক চিত্র শিক্ষার্থীদের অন্তরে প্রথিত না থাকলে সেই প্রতিষ্ঠানের প্রতি তাদের মমত্ববোধ ও শ্রদ্ধাবোধের ঘাটতি থেকেই যায়। এজন্য কলেজ থেকে পাঠ পরিকল্পনা ও একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশের মতো গুরু দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছে। কলেজের অভ্যন্তরীণ কোন পরীক্ষা কখন অনুষ্ঠিত হবে এবং তার জন্য কোন কোন অধ্যায় পড়তে হবে। এভাবে পর্যায়ক্রমে তারা চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহনে সক্ষম হবে। এছাড়া শিক্ষক মন্ডলি ও সংশ্লিষ্ট সকলেই উপকৃত হবেন ইনশাল্লাহ্। শৃঙ্খলাই জীবন। শৃঙ্খলা চর্চার কারণে মানব জীবন সুন্দরভাবে বিকশিত হয়। নিজেদের এবং আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বিনির্মানে আমরা বদ্ধ পরিকর। সোনালী স্বপ্ন এবং অপার সম্ভাবনার প্রেক্ষাপটে এগিয়ে যাওয়ার এমন অভিযাত্রায় নারীদের পিছিয়ে থাকলে চলবে না। তাই নারী শিক্ষায় আগ্রণী ভূমিকা রাখাই এ কলেজের লক্ষ্য।

Md Anamul Hoque Mondol

Vice-Principal
Math
বাংলাদেশের যে কয়টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানসম্মত শিক্ষা বিস্তারে কাজ করছে তারমধ্যে অন্যতম রংধনু আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়। বাংলাদেশ সরকার যেমন এ বিষয়টি স্বীকৃতি প্রদান করেছে, তেমনি এ প্রতিষ্ঠানটি সাফল্যের কৃতিত্বস্বরূপ অর্জন করেছে দেশি-বিদেশি অনেক সম্মাননা। প্রতিষ্ঠানটি ২০০৫ সাল থেকে বিএসবি ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত হয়ে আসছে। প্রতিষ্ঠানটির দীর্ঘ এই একযুগ ধরে শিক্ষা বিস্তারের উল্লেখযোগ্য দিক হলো, এখান থেকে যে সকল শিক্ষার্থীরা ইতোমধ্যে লেখাপড়া করে বেরিয়ে গিয়েছে, তাদের অনেকে আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, পেশাজীবি হিসাববিদ, আইনজীবি, সেনা, নৌ, বিমান বাহীনির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, সমাজ সেবক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

এ প্রতিষ্ঠানের অনেক শিক্ষার্থী বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছে। আবার অনেকে ইতোমধ্যে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে দেশের সম্মান বৃদ্ধি করছে এবং একই সাথে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখছে। এ অল্প সময়ে শিক্ষার্থীদের এমন সাফল্যের অন্যতম কারণ এ প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের একদিকে যেমন খুব যত্ন সহকারে শিক্ষা দিয়ে থাকে তেমনি একজন যোগ্য মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য পারিপার্শ্বিক যে গুণাবলি অর্জন করা দরকার তার সকল আয়োজন রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানকে ঘিরে।